0
  Login
ফেসবুক বিজনেসে সফল হতে আপনাকে কী কী করতে হবে?

ফেসবুক বিজনেসে সফল হতে আপনাকে কী কী করতে হবে?

ফেসবুক বিজনেসে সফল হতে হলে কি করবেন? এই প্রশ্নের সমাধান এখন বড় চ্যালেঞ্জ। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ফেসবুক এর অ্যালগরিদমে বড় ধরনের পরিবর্তন দেখা গেছে।

সোশ্যাল মিডিয়া  মার্কেটিং পরিচালনাকারীদের জন্য এই পরিবর্তনগুলো এখন মাথাব্যথার কারণ।

২০১৮ সালের দিকে ফেসবুক তার অ্যালগোরিদমে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নিয়ে এসেছিল যে আপনারা  অনেকেই  জানেন।

এই পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি হলো ফেসবুক নিউজফিডে কোন পোস্টগুলি অগ্রাধিকার পাবে এবং এর ক্রমানুসার কি হবে?

২০১৮ সালের জানুয়ারিতে যখন মার্ক জুকারবার্গ ঘোষণা করেন, ফেসবুকে পরিচিত বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়, পরিবার এবং গ্রুপ থেকে প্রকাশিত পোস্টগুলো ফেসবুক ব্যবহারকারীদের বেশি পরিমাণে পাওয়া উচিত।

এবং বিজনেস, ব্র্যান্ড এবং মিডিয়া পেজগুলো থেকে প্রকাশিত পোস্টগুলো ফেসবুক ব্যবহারকারীদের কাছে কম যাওয়া উচিত।

পক্ষপাত দুষ্ট এবং ভুয়া খবর যেন কম ছড়ায় সে জন্যই ফেসবুক ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্ট থেকে প্রকাশিত পোস্টগুলির ওপর বেশি গুরুত্ব দেবার পরিকল্পনা করেন।

একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে যেন নিউজ প্রকাশ করে সুবিধা করতে না পারে তাই তাদের নিরুৎসাহিত করতে এই পরিবর্তন।।

এ পরিবর্তনের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, ব্যবহারকারী যে সংবাদ বা তথ্যগুলো বেশি পছন্দ করবে ফেসবুক তাকে সেই ভালো নেই সংবাদগুলো  দেখাবে।

এ পরিবর্তন নিয়ে আসায় ফেসবুকের অর্গানিক রিচের পরিমান বহুলাংশে কমে যায়। পরবর্তী সময়ে ২০১৯ এবং ২০২০ সালে ফেসবুক তাদের কমিউনিটি পলিসিতে ক্রমাগত আরো পরিবর্তন করতে থাকেন।

এতে করে ফেসবুকের মাধ্যমে  বিজনেস করা  ইতিপূর্বে যতটা সহজ ছিল বর্তমান তা কঠিন হয়ে পড়ে।

তাহলে ফেসবুক দ্বারা বিজনেস পরিচালনায় সফলতা পাবেন কীভাবে?

ফেসবুকের অর্গানিক রিচকে  ধরে রাখতে হবে

ফেসবুক পেজের অর্গানিক রিচকে  বাড়িয়ে তুলতে হলে আপনাকে জানতে হবে ফেসবুক নিউজফিডে কীভাবে পোস্ট অগ্রাধিকার পায়।

নিউজফিড নিয়ে ফেসবুক অ্যালগরিদমের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনটি আসে ২০১৮ সালে।

ফেসবুকে ফ্রেন্ডদের পোস্টে অর্থপূর্ণ মিথস্ক্রিয়াকে উৎসাহিত করে এমন পোষ্ট গুলোকে ফেসবুক অগ্রাধিকার দেয়।

অর্থপূর্ণ মিথস্ক্রিয়া কোনগুলো যা ফেসবুক অগ্রাধিকার দেয়

নীচে এমন কিছু বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে যেগুলোকে ফেসবুক অর্থপূর্ণ মিথস্ক্রিয়া মনে করেন,

একটি পোস্ট পড়ার পড়ে বা ভিডিও দেখে কমেন্টে মানুষ যখন একে অপরের মতামত এর বিপরীতে তাদের নিজস্ব মতামত প্রদান করতে থাকে অর্থাৎ তারা একে অপরের সাথে কথোপকথনে যুক্ত হয়, তখন ফেসবুক মনে করে এই পোস্টটি অথবা ভিডিও কনটেন্টটি অর্থপূর্ণ।

পোস্টে লাইক, কমেন্ট, বা শেয়ার দিয়ে এঙ্গেজ হওয়া মানে সেটি অডিয়েন্স পছন্দ করছে।

যে ধরনের পোস্টগুলো  মানুষকে আকৃষ্ট করে, যুক্ত করে, জানতে এবং কথা বলতে আগ্রহী করে তোলে, সেগুলোকে ফেসবুক অর্থবহ মনে করে এবং বেশি মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়।

নেতিবাচক কথা মিথ্যা তথ্য অথবা যা আমি শুনতে পছন্দ করছি না তা আমার কাছে যেন না আসে সেজন্য ফেসবুকের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সিস্টেম খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম।

তাহলে আপনি যদি চান আপনার ফেসবুক পোষ্টের অর্গানিক রিচ বৃদ্ধি হোক তাহলে আপনাকে অবশ্যই এমন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে যে কনটেন্টগুলো মানুষকে এঙ্গেজ করে ও তাদের চিন্তাকে প্রকাশ করতে উৎসাহিত করে।

একটি পোষ্টের অর্গানিক রিচের পরিমাণ কম হচ্ছে তখন বুঝবেন আপনার ফেসবুক একাউন্ট অথবা ব্র্যান্ড পেজ থেকে যে ধরনের তথ্য অডিয়েন্স পেতে পছন্দ করে তা আপনি দিতে সক্ষম হচ্ছেন না।

আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে ঠিক কি ধরনের কনটেন্ট আপনার পেজ থেকে বা আপনার একাউন্ট থেকে আপনার অডিয়েন্সরা পেতে পছন্দ করছে।

ফেসবুক এড এর ক্ষেত্রে পেজের অর্গানিক ইম্প্রেশন কিভাবে নির্ধারণ করা হবে সে বিষয়ে ফেসবুকে পরিবর্তন নিয়ে আসে। এবং এই পরিবর্তনগুলো 17 থেকে 28 অক্টোবর 2019 থেকে কার্যকর হয়।

এই পরিবর্তন ফেসবুকের অর্গানিক রিচ আরো বেশি কমিয়ে দেয়।

এই পরিবর্তনে বলা হয়, ফেসবুক ভিডিও কনটেন্ট গুলিকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিবে। বর্তমান সময়ে যার সত্যতা পরিলক্ষিত হচ্ছে।

কীভাবে ফেসবুক একটি ভিডিও কনটেন্টকে রাঙ্কিং করে?  সে বিষয়ে ফেসবুক পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়েছে।

লয়ালিটি এবং ইনটেন্টঃ

যে সকল ভিডিওগুলি  বেশি সংখ্যক মানুষ দেখছে এবং সপ্তাহের পর সপ্তাহ বারবার নিউজফিডে ফিরে আসছে সেই সব ভিডিওগুলোর রাঙ্কিং ফেসবুকের কাছে সবচেয়ে বেশি।

ভিডিও ভিউ এবং ডিউরেশনঃ 

যে ভিডিও কনটেন্টগুলো মানুষের মনোযোগ সর্বনিম্ন এক মিনিট সময় পর্যন্ত ধরে রাখতে সক্ষম এবং যে ভিডিওগুলোর ডিউরেশন কমপক্ষে তিন মিনিট সেই ভিডিও কনটেন্টগুলোর রাঙ্কিং সবচেয়ে বেশি।

অরিজিনালিটিঃ  

যে ভিডিও কনটেন্ট গুলো অরিজিনাল নয়,  পূর্বের কোন ভিডিও বারবার ব্যবহার করা হচ্ছে এ ধরনের ভিডিও গুলোর  ডিস্ট্রিবিউশন ফেসবুক অটোমেটিকভাবে সীমিত করে ফেলে।

যে ভিডিওগুলা সম্পূর্ণ নতুন এবং বেশি পরিমাণে শেয়ার করা হচ্ছে সেই  ভিডিও কনটেন্টগুলো ফেসবুক সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।

বর্তমান সময়ে ফেসবুক নিউজফিডকে আরো বেশি ব্যক্তিকরণ করে ফেলেছে। 2019 সালের মে মাসে ফেসবুক এই আপডেটটি নিয়ে আসে

আপডেট বলা হয়, একজন ব্যবহারকারী তার ফেসবুক ওয়ালে সেই কনটেন্ট গুলো দেখবে যেগুলো সে সবচেয়ে বেশি দেখতে পছন্দ করছে।

ফেসবুক কিভাবে বুঝবে একজন ব্যবহারকারী কোন কন্টেন্টগুলো সব থেকে বেশি পছন্দ করছে?

এজন্য ফেসবুক একটি সমীক্ষা পরিচালনা করে।

সমীক্ষায় ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হয় তারা যে গ্রুপ গুলোতে জয়েন করেছে সেই গ্রুপগুলো থেকে কোন ধরনের কনটেন্ট দেখতে পছন্দ করছে।

তাদের উত্তরের ওপর নির্ভর করে ফেসবুক ব্যবহারকারীর পছন্দ সম্পর্কে ধারণা করে এবং সেই ধারণার ওপর ভিক্তি করে তার নিউজফিডে কনটেন্ট গুলো দেখানো হয়।

অনেক সময় আমাদের নিউজফিডে এমন কিছু কন্টাক্ট আসে যা আমরা পছন্দ করিনা, তখন আমরা সেটি হাইড করি কিংবা রিমুভ করে ফেলি।

এগুলো ফেসবুকের কাছে সিগন্যাল হিসেবে পৌঁছাই।

ফেসবুক মনে করে সেই কন্টেন্ট আপনি দেখতে পছন্দ করছেন না। আর এমন কনটেন্টগুলো ফেসবুক আপনাকে দেখাবে না।

আমরা যখন কোন গ্রুপে বা পেজের পোস্টগুলো লাইক কমেন্ট বা শেয়ার করি সেগুলো ফেসবুকের কাছে সিগন্যাল হিসেবে যায়। এখান থেকে ফেসবুকের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স অনুমান করে কোন ধরনের পোস্টগুলো আপনি পছন্দ করছেন।  পরবর্তী সময়ে সেই ধরনের পোস্টগুলো আপনাকে বেশি পরিমাণে দেখানো হয়।

মূলত আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড লিস্ট, কন্টাক্ট লিস্ট, ফটো ট্যাগ, লোকেশন ট্যাগ, পোস্ট শেয়ারিং বিহেভিয়ার এ ধরনের সিগনালগুলো থেকে আপনার পছন্দের ধরন অনুমান করতে সাহায্য করে।

ফেসবুকের বিজনেসের সফলতায় পরিবর্তনশীল অ্যালগোরিদমের সাথে মানিয়ে নিয়ে অর্গানিক রিচ ধরে রাখতে হলে কি করতে হবে?

সঠিক টার্গেট অডিয়েন্সের জন্  ভ্যালুয়েবল ও ইউনিক কন্টেন্ট তৈরি করার কোনো বিকল্প নেই।  কিন্তু কীভাবে করবেন কাজটি?

পাঁচটি পরামর্শ, যা অর্গানিক রিচকে ধরে রাখতে সহায়তা করবে পাশাপাশি কন্টেন্টের রাঙ্কিং বাড়িয়ে তুলবে।

ইমোশনকে  ফোকাস করুনঃ

ইমোশনাল কন্টেন্ট অডিয়েন্সদের এঙ্গেজ করতে অত্যন্ত কার্যকর। এমন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করুন যা  অন্যকে এডুকেট করে, এন্টারটেইন করে এবং ইন্সপায়ার করে ।

এ ধরনের কনটেন্ট গুলোতে মানুষ বেশি পরিমাণে এঙ্গেজ হয় তাদের প্রশ্ন ও মতামত প্রকাশ করার মাধ্যমে। অধিক অডিয়েন্স এর সাথে যুক্ত হবার ফলে কনটেন্টগুলোর ফেসবুক রাঙ্কিং বেশি হয়।

হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ এ প্রকাশিত একটি গবেষণা মতে ৬ ধরনের ইমোশনাল কনটেন্ট সামাজিক মাধ্যমগুলোতে সবথেকে বেশি শেয়ার হওয়ার প্রবণতা থাকে।

সেগুলো হচ্ছে,

প্রশংসা

বিস্মিত

বিস্ময়

কৌতূহল

স্বার্থ

অনিশ্চয়তা

একটি ফেসবুক পেজের কন্টেন্ট থেকে সর্বোচ্চ ফলাফল পেতে চাইলে এই ইমোশনগুলো ব্যবহার করে কনটেন্ট তৈরি করুন।

ফেসবুক বিজনেসে সফল হতে হলে একটি দুর্দান্ত কন্টেন্ট তৈরির কোন বিকল্প নেই” 

এঙ্গেজমেন্ট বাইট থেকে সাবধান

আমরা অনেক সময় কনটেন্টের সাথে লাইক করুন, শেয়ার করুন, কমেন্ট করুন এ ধরনের শব্দগুলো ব্যবহার করি।

ফেসবুক এ ধরনের শব্দকে ফিল্টার করে এবং এই ধরনের শব্দ যুক্ত পোস্টগুলোর ডিস্ট্রিবিউশন লিমিট করে দেয়।

তাই কনটেন্ট তৈরির সময় এ ধরনের শব্দ ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।

মনে প্রশ্ন আসতে পারে, সবাইতো ব্যবহার করছে শব্দগুলো, তাহলে আমি করলে ক্ষতি কি?

শুনুন বিজনেসটা আপনার, তাই এই বিজনেসের লাভ-ক্ষতিও আপনার একান্ত ব্যক্তিগত।  অন্যের সাথে তুলনা করে আপনার বিজনেসকে নিশ্চয়ই ক্ষতিগ্রস্ত করতে চাইবেন না।

ফেসবুকে পোস্ট এর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ কোটেশন ব্যবহার করুন

গুরুত্বপূর্ণ এবং রিলেটেড কোটেশন সম্বলিত পোস্ট  শেয়ার হওয়ার প্রবণতা 19 শতাংশ বেশি থাকে।

তাই কার্টেসি মেনটেন করে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় কোটেশন ব্যবহার করে পোস্ট তৈরী করুন। এ ধরনের পোস্ট এঙ্গেজমেন্ট বাড়াতে সহায়ক।

ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করুন

বর্তমান সময়ে ফেসবুকের সবচেয়ে বেশি রাঙ্কিং পাচ্ছে ভিডিও কনটেন্ট। জানলে আশ্চর্য হবেন, বর্তমান সময়ে প্রতিদিন এই প্লাটফর্মে 8 বিলিয়ন ভিডিও ভিউ হয়।

ফেসবুকে ভিডিও কনটেন্টগুলোর রিচ ও এনগেজমেন্ট সবচেয়ে বেশি।  একটি স্থির ছবি থেকে একটি ভিডিও কনটেন্ট 135 শতাংশ বেশি পরিমাণে অর্গানিক রিচ নিয়ে আসে।

ভিডিও তৈরি করার সময় ভিডিওর সাথে ক্যাপশন দিতে ভুলবেন না। দেখা গেছে 82% ফেসবুক ব্যবহারকারী ভিডিও কনটেন্ট এর সাউন্ড অফ করে  ভিডিও দেখে।

ভিডিও মধ্যে ক্যাপশন থাকলে সেই ভিডিওটি 367 শতাংশ বেশি এনগেজমেন্ট নিয়ে আসতে সক্ষম।

শান্ত থাকুন এবং নিয়মিত ফেসবুকে অ্যাড দিন

ফেসবুকে অ্যাড দেওয়া মাত্রই বেশি পরিমাণে রিচ এবং ইংগেজমেন্ট পাবেন এমন ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন।

ফেসবুক বিজনেস পেজের  মাধ্যমে বিজনেসে (ROI) পেতে আপনাকে ভিন্ন ভিন্ন কনটেন্ট নিয়ে পরীক্ষা করতে হবে।

খুঁজে বের করতে হবে কোন ধরনের কনটেন্টগুলো  অডিয়েন্স সবথেকে বেশি পছন্দ করছে এবং সেই কনটেন্টগুলো জন্য আপনাকে ইনভেস্ট করতে হবে।

কনটেন্ট গুলোর সাথে যে অডিয়েন্স গুলো এঙ্গেজ হচ্ছে তাদেরকে যথাযথভাবে নারচারিং করার মাধ্যমে আপনার বিজনেস পেজের প্রতি আগ্রহ এবং ভালোবাসা তৈরি করে ধরে রাখতে কৌশলী হতে হবে।

অর্গানিক রিচের মাধ্যমে একটি পেজকে জনপ্রিয় করে তোলা বর্তমান সময়ে খুবই কষ্টসাধ্য এবং প্রায়  দুরূহ ব্যাপার।

আপনার কনটেন্ট সৃষ্টিশীল না হয় তবে গড়পড়তা টাইপ কন্টেন্ট দিয়ে স্বল্প সময়ের মধ্যে বড় অডিয়েন্স গ্রুপকে রিচ করা সম্ভব নয়।

তাই পেইড ক্যাম্পেইন আদর্শ, এতে অল্প সময়ে বড় একটি  টার্গেট অডিয়েন্স গ্রুপকে রিচ করা সম্ভব হয়।

তাই, বর্তমান সময়ে বেশি রিচ পেতে হলে আপনাকে পেইড এডভার্টাইজিং করতে হবে।

ফেসবুক সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য জেনে নেয়া যাক

মোবাইলে ফেসবুক ব্যবহার করে মোট 2.26 বিলিয়ন মানুষ  এবং ডেক্সটপ দিয়ে ফেসবুক ব্যবহার করে 1.47 বিলিয়ন মানুষ

ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে 54% মেয়ে এবং 47% পুরুষ

ফেসবুকে 7 মিলিয়ন বিজ্ঞাপনদাতা  রয়েছে

ফেসবুকে প্রতিদিন 100 মিলিয়ন ঘন্টা ভিডিও ভিউ হয়

প্রতি 60 সেকেন্ডে,  317,000 স্ট্যাটাস আপডেট হয়; 400 নতুন ব্যবহারকারী  যুক্ত হয়; 147,000 ফটো আপলোড হয়; এবং 54,000   লিংক শেয়ার হয়ে থাকে।

ফেসবুকে 120 মিলিয়ন ফেক ইউজার রয়েছে

Leave a Reply